সংকলন
said
ইমরান রাইহান সালাফ পরিচিতি

সাঈদ ইবনু জুবাইর রহ. | ইমরান রাইহান

ঘুমাতে পারছেন না হাজ্জাজ বিন ইউসুফ। চেষ্টা করছেন জেগে থাকতে, কারণ ঘুম এখন তার কাছে আতংকের অপর নাম। কিন্তু কতক্ষণ থাকা যায় না ঘুমিয়ে। ক্লান্তিতে চোখে নেমে আসে ঘুম। আর চোখ বুজলেই তিনি স্বপ্নে দেখেন, তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন সাঈদ ইবনু জুবাইর। জিজ্ঞেস করছেন, আমাকে হত্যা করেছ কেন?

তীব্র আতংক নিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফ। চিৎকার করে বলতে থাকেন, হায়, সাঈদ ইবনু জুবাইরের সাথে আমার কী সম্পর্ক?

তার চিৎকার শুনে ছুটে আসে ভৃত্যরা। হাজ্জাজ আতংকিত কন্ঠে বলতে থাকেন, সাঈদ ইবনু জুবাইর আমার সামনে আসছে। সে আমাকে প্রশ্ন করছে। আমি একটুও ঘুমাতে পারছি না। ঘুমালেই দেখি সে আমার সামনে চলে এসেছে।

ভৃত্যরা পরস্পর মুখ চাওয়াচাওয়ি করে। তারা সমস্যাটি বুঝতে পারে কিন্তু একইসাথে তারা এটিও জানে, এই সমস্যার কোনো সমাধান তাদের কাছে নেই। তারা হাজ্জাজকে সান্ত্বনা দেয়। হাজ্জাজ আবার ঘুমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চোখ বুঝতেই আবার সামনে উপস্থিত হন সাঈদ ইবনু জুবাইর। হাজ্জাজ আবার চিৎকার করে উঠেন।

সমস্যার শুরু করেছিলেন হাজ্জাজ নিজেই। আলেমরা দিনের পর দিন নসিহত করেছেন তাকে, বারবার বলেছেন, জুলুম থেকে ক্ষান্ত হতে। কোনো নিরপরাধের রক্ত না ঝরাতে। হাজ্জাজ শুনেননি সেই কথা। মাজলুমের রক্ত ঝরিয়ে নিজেই টেনে এনেছেন নিজের উপর এই বিপদ। আর বিপদের শুরুটা হয়েছিল আবদুর রহমান ইবনু আশআসের বিদ্রোহের মধ্য দিয়ে।

চলুন একটু পেছন ফিরে দেখা যাক।

৭৪ হিজরীর কথা। দামেশকে বসে মুসলিম বিশ্ব শাসন করছিলেন আবদুল মালেক ইবনু মারওয়ান।

এ সময় দক্ষিণ খোরাসানের অগ্নিপূজক সর্দার রুতবেল বিদ্রোহ ঘোষণা করে উমাইয়াদের বিরুদ্ধে। একের পর এক বাহিনী পাঠিয়েও দমন করা সম্ভব হয়নি তাকে। ৮০ হিজরীতে হাজ্জাজ বিন ইউসুফ নতুন করে ঢেলে সাজালেন রণ-পরিকল্পনা। এবার তিনি পাঠালেন তার সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও দক্ষ সেনাপতি আবদুর রহমান ইবনু আশআসকে। আবদুর রহমান ইবনু আসআস খোরাসান এসে অল্পদিনের মধ্যেই একের পর এক এলাকা জয় করতে থাকেন। বছর শেষে দেখা গেল বেশিরভাগ এলাকা চলে এসেছে তার নিয়ন্ত্রনে। এবার তিনি পত্র লিখলেন ইরাকে অবস্থানরত হাজ্জাজ বিন ইউসুফের কাছে।

‘বেশিরভাগ এলাকা আমাদের নিয়ন্ত্রনে এসেছে। আমি চাচ্ছি আপাতত কিছুদিন লড়াই বন্ধ রেখে সামনের এলাকাগুলোর খোঁজখবর নিবো’ পত্রে লিখলেন আবদুর রহমান ইবনু আশআস।

আবদুর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল অচেনা অঞ্চলে হামলার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া না করা। শতভাগ নিশ্চিত হয়ে তবে এগুনো। কিন্তু মাথাগরম হাজ্জাজ ভুল বুঝলেন তাকে। ফিরতি পত্রে তিনি আবদুর রহমানকে কাপুরুষ আখ্যা দিলেন। একইসাথে হুমকি দিলেন যদি অভিযান বন্ধ করা হয় তাহলে আবদুর রহমানকে অপসারণ করা হবে।

সেনাদের ডেকে হাজ্জাজের পত্র পড়ে শুনালেন আবদুর রহমান। ক্ষোভে ফেটে পড়লো পুরো সেনাবাহিনী।

‘চলো, হাজ্জাজকে তার শহর থেকে বের করে দেই’
‘আমরা কখনোই হাজ্জাজের কথা মানবো না’
‘আজ থেকে আমরা আর হাজ্জাজের আনুগত্যে নেই’ একের পর এক উত্তেজিত কন্ঠে ভেসে এলো।

সিদ্ধান্ত হলো বিদ্রোহ ঘোষনা করা হবে। বাহিনী এগিয়ে যাবে ইরাকের উদ্দেশ্যে। তবে আবদুর রহমান ইবনু আশআস শুধু সেনাসমর্থনই নিলেন না, আলেমদের অনেককেও ডেকে নিলেন নিজের পক্ষে। সাঈদ ইবনু জুবাইর, আবদুর রহমান ইবনু আবি লাইলা ও ইমাম শা’বীর মত প্রখ্যাত আলেমরা সমর্থন দিলেন তাকে। অনেক পরে ইমাম যাহাবী এই সমর্থন সম্পর্কে মূল্যায়ন করেছিলেন এভাবে, ক্বারিরা ছিলেন কোরআনের ধারক বাহক ও নেককার। তারা ইরাকে হাজ্জাজের জুলুম ও নামাজে বিলম্ব করা দেখে এই বিদ্রোহে জড়িয়েছিলেন।

বাহিনী এগিয়ে চললো ইরাকের উদ্দেশ্যে। আতংকিত হাজ্জাজ সাহায্যের আবেদন চেয়ে বার্তা পাঠালেন দামেশকে। এই সময়ে বিখ্যাত সেনাপতি মুহাল্লাব বিন আবি সুফরাহ জেনে গেলেন বিদ্রোহের কথা। দ্রুত দুটি পত্র লিখে দুজন দূতকে পাঠালেন দুদিকে। একটি পত্র ছিল আবদুর রহমানের কাছে। সেখানে লেখা ছিল, গৃহযুদ্ধের সূচনা করা ঠিক হবে না, আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। অপর পত্রে মুহাল্লাব হাজ্জাজকে লিখলেন,

ইরাকিদের অবস্থা হলো কচু পাতার পানির মতো। এরা অনেক আবেগ নিয়ে কাজ শুরু করে কিন্তু পরে পরিবারের মহব্বতে সব ভুলে যায়। তাদেরকে আসতে দিন। দেখবেন এখানে এসে তারা পরিবার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

তুসতার শহরে প্রথম মুখোমুখি হলো হাজ্জাজ ও আবদুর রহমানের বাহিনী। এই যুদ্ধে পরাজিত হয় হাজ্জাজের বাহিনী। বসরার জামে মসজিদে খুতবা দেয়া অবস্থায় হাজ্জাজ শুনলেন তার বাহিনীর পরাজয়ের খবর। দ্রুত বসরা ছেড়ে পালালেন তিনি।

কিন্তু পরের যুদ্ধগুলোতে এগিয়ে গেল হাজ্জাজের বাহিনী। একের পর এক যুদ্ধে প্রয়াজিত হতে থাকে আবদুর রহমানের বাহিনী। চুড়ান্ত যুদ্ধে পরাজয়ের পর আবদুর রহমানের কর্তিত মাথা পাঠানো হয় হাজ্জাজের কাছে। এটা ছিল ৮৫ হিজরীর ঘটনা।

বিদ্রোহের আগুন নিভলো কিন্তু নিভলো না হাজ্জাজের মনের আগুন। সে এবার খুঁজতে থাকে সেই আলেমদের যারা এই বিদ্রোহে সমর্থন দিয়েছিলেন। আলেমদের অনেকে নিহত হয়েছিলেন যুদ্ধের ময়দানে। অনেককে হত্যা করা হয় গ্রেফতারের পর। অনেকে পালিয়ে যান গ্রেফতারি এড়াতে।

গ্রেফতারি এড়াতে লুকিয়ে গেলেন আবদুর রহমান ইবনু আবি লাইলা। লুকিয়ে গেলেন সাঈদ ইবনু জুবাইরও। তিনি চলে গেলেন মক্কায়। কয়েক বছর কাটিয়ে দিলেন সেখানে। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না। মক্কার গভর্নর খালিদ বিন আবদুল্লাহ কাসরি তাকে গ্রেফতার করে পাঠিয়ে দিলেন হাজ্জাজের কাছে। বিদ্রোহ সমাপ্তের প্রায় ১০ বছর পর, ৯৫ হিজরিতে হাজ্জাজের সামনে উপস্থিত করা হলো সাঈদ ইবনু জুবাইরকে।

‘তোমার নাম কী?’ হাজ্জাজ সাইদ ইবনু জুবাইরকে চিনতো। কিন্তু তবু তাকে ভয় দেখানোর জন্য প্রশ্ন করে।
‘সাঈদ ইবনু জুবাইর’
‘নাহ তোর নাম শাকি বিন কাসির’(১)
‘তোমার চেয়ে আমার মা আমার নাম সম্পর্কে বেশি জানতেন’
‘তুমি যেমন নিকৃষ্ট, তোমার মাও তেমন’ হাজ্জাজের কন্ঠ চড়তে থাকে।
‘কে নিকৃষ্ট আর কে শ্রেষ্ঠ তার ফায়সালা করার অধিকার তোমার নেই’ সাঈদ শান্ত কন্ঠে বলেন।
‘দেখো, আমি তোমাকে কেমন মৃত্যুর সামনে পৌঁছে দেই’
‘তাহলে তো বুঝা গেল আমার মা আমার নাম ঠিকই রেখেছিলেন’ (২)
‘তুমি বিদ্রোহ করে কাফের হয়ে গেছ’
‘যেদিন ঈমান এনেছি তার পর থেকে কখনো কুফরি করিনি’
‘বলো তোমাকে কীভাবে হত্যা করবো?’ হাজ্জাজ চিৎকার করে উঠে।
‘তুমি নিজে যেভাবে নিহত হতে পছন্দ করো। মনে রেখো তুমি যা করবে তার প্রতিদান তোমার জন্য অপেক্ষা করবে’
‘তোমার জন্য রয়েছে ধ্বংস’
‘ধ্বংস আসলে তার জন্য যে জান্নাত থেকে বঞ্চিত হয়েছে’
ক্ষিপ্ত হাজ্জাজ জল্লাদকে ডেকে আদেশ দিলো, তাকে এখুনি হত্যা করো। শুনে হেসে উঠলেন সাঈদ ইবনু জুবাইর।
‘হাসছো কেন’ অবাক হয়ে প্রশ্ন করে হাজ্জাজ।
‘আমি দেখছি আল্লাহর প্রতি তোমার অবাধ্যতা, আর তোমার ব্যাপারে আল্লাহর ধৈর্য্য। এ দেখে আমি হাসছি’

‘আমার সামনেই এর মাথা কেটে ফেলো’ হাজ্জাজ আদেশ দেয়।
‘আমি দু রাকাত নামাজ পড়তে চাই’ বলে উঠেন সাঈদ।
সাঈদ কেবলার দিকে মুখ করে দাঁড়ালেন। হাজ্জাজ জল্লাদকে আদেশ দিলো, তার চেহারা আমাদের কেবলা থেকে সরিয়ে নাসারাদের কেবলার দিকে ফিরিয়ে দাও।

সাঈদ বলে উঠলেন,
وَلِلّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللّهِ إِنَّ اللّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ।(সুরা বাকারা, ১১৫)

নামাজ শেষে হাজ্জাজ বললেন, তাকে হত্যা করো।
‘আমি তোমাকে সাক্ষী রেখে বলছি আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রসুলুহু’ সাঈদ বললেন।

এরপর সাঈদ বললেন, হে আল্লাহ আমার পর সে যেন আর কারো উপর জুলুম করতে না পারে।

মাথা কেটে ফেলা হলো সাঈদ ইবনু জুবাইরের। রক্তে ভেসে গেল ঘর। নিয়মিত মানুষ হত্যার সাক্ষী হাজ্জাজ আগে কখনো কারো শরীর থেকে এত রক্ত বের হতে দেখেনি। সে ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করল এত রক্ত বের হচ্ছে কেন?

ডাক্তার জবাব দিল, অনেকে মৃত্যুর কথা শুনে ভয় পেয়ে যায়। তাদের রক্ত চলাচল থেমে যায়। কিন্তু ইনি সামান্য ভয়ও পাননি। একদম স্বাভাবিক ছিলেন তিনি। এজন্য রক্ত বেশি বের হচ্ছে।

সাঈদ ইবনু জুবাইরের হত্যাকান্ডের সংবাদ শুনলেন হাসান বসরি। দুহাত তুলে তিনি বললেন, হে আল্লাহ, আপনি যেভাবে জালিমদের কোমর ভেঙ্গে দেন সেভাবে হাজ্জাজের কোমরও ভেঙ্গে দিন।

সাঈদ ইবনু জুবাইরের মৃত্যুর পর খুব বেশিদিন পার হয়নি। এরমধ্যেই হাজ্জাজ অসুস্থ হয়ে পড়ে। একইসাথে চলতে থাকে নিয়মিত দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠা। হাজ্জাজের শেষদিনগুলো ছিল এমনই করুণ। তখন তাকে সাহায্য করার মত কেউই ছিল না।

এভাবে কিছুদিন কাটিয়ে সে বছরই হাজ্জাজ মারা যায়। তার মৃত্যুতে কান্না করার মানুষ খুব কমই ছিল। বরং আনন্দ প্রকাশ করেছিলেন আলেমদের অনেকে।

সাঈদ ইবনু জুবাইর। তাবেয়িদের মধ্যে ইলমে আমলে এগিয়ে থাকা একজন মহান ব্যক্তিত্ব। তার সম্পর্কে ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল মন্তব্য করেছিলেন, সাঈদ ইবনু জুবাইর যখন মারা যান তখন পৃথিবীর সকল মানুষই তার ইলমের মুখাপেক্ষি ছিল।

সাঈদ ইবনু জুবাইরের জন্ম সাহাবিদের সময়। তিনি অনেক সাহাবির সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। বিশেষ করে হজরত আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা) থেকে তিনি অনেক উপকৃত হয়েছিলেন। ইবনু আব্বাসের প্রতিটি দরসে উপস্থিত থাকতেন তিনি। ছাত্ররা ইবনু আব্বাসকে যে প্রশ্ন করতো এবং তিনি যে জবাব দিতেন, সাঈদ ইবনু জুবাইর সব লিখে রাখতেন।

বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শেষে তিনি থিতু হয়েছিলেন কুফাতে। নিজের ইলমি যোগ্যতার কারণে তিনি নিযুক্ত হন জামে মসজিদের ইমাম পদে। একইসাথে কুফার কাজির দায়িত্বটিও আসে তার কাঁধে। কেরাত শাস্ত্রে ছিল তার অসামান্য দক্ষতা। রমজানে একেকদিন তিনি একেক কেরাতে তিলাওয়াত করতেন। হাদিস শাস্ত্রে তার দক্ষতা দেখে ইবনু আব্বাস (রা) নিজের উপস্থিতিতে তাকে হাদিস বর্ননার অনুমতি দিয়েছিলেন।
ইবনু আব্বাস থাকতেন মক্কায়। যদি কুফা থেকে কেউ গিয়ে তাকে মাসআলা জিজ্ঞেস করতো, তিনি প্রশ্ন করতেন, তোমাদের কাছে কি সাঈদ ইবনু জুবাইর নেই?

এ থেকেই বুঝা যায় তার ইলমের ব্যাপারে আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাসের মনোভাব কী ছিল।

সাঈদ ইবনু জুবাইর যখন মদীনায় যান তখন সেখানকার আলেমরা তার কাছ থেকে মিরাসের মাসআলা শিখেছিলেন।

মানুষকে ওয়াজ নসিহত করা দ্বীনের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। সাঈদ ইবনু জুবাইর ফজর ও আসরের নামাজের পর উপস্থিত লোকজনকে ওয়াজ করতেন। প্রায় প্রতি বছর চেষ্টা করতেন একবার হজ্ব ও একবার উমরা করতে। তার দোয়া কিংবা বদদোয়া দুটিই বেশ দ্রুত কবুল হত। এজন্য তিনি একবার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আমি কখনো কাউকে বদদোয়া করবো না। ফলে সহজে তিনি কাউকে বদদোয়া করতেন না।

তবে হাজ্জাজের জুলুমের কারণে তাকে তিনি বদদোয়া করেছিলেন।

টীকা
১। শাকি অর্থ দুর্ভাগা, কাসির অর্থ ভগ্ন।
২। অর্থাৎ তোমার মত জালিমের হাতে নিহত হলে তা হবে আমার সৌভাগ্য যা আমার নামের সার্থকতা প্রমান করবে।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, তারিখুত তাবারি ও তবাকাতে ইবনে সাদ থেকে সংক্ষেপিত)

#সালাফ_পরিচিতি

Facebook Comments

Related posts

মদিনার ফকিহ সাঈদ ইনবুল মুসাইয়েব রহ. | ইমরান রাইহান

ধর্ম বনাম মানবতা: আত্মপরিচয়ের সংকট | জাহিদ সিদ্দিক মুঘল

সংকলন টিম

নির্মল জীবন-১১ | ইমরান রাইহান

1 comment

মুহাম্মদ শাহরুল ইসলাম July 20, 2022 at 12:15 pm

অসাধারণ লিখেছেন।

Reply

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: Content is protected !!