আলেমদের ইন্তেকালের পর স্পষ্ট হত মানুষের মনে তাদের প্রতি ভালোবাসা কতটা গভীর ছিল। আলেমদের মৃত্যু সংবাদ মানুষকে গভীর শোকাহত করতো, যার প্রকাশ ঘটতো তাদের জানাযার
সালাফদের জীবন পর্যালোচনা করলে আমরা দেখি জনসাধারণের মনে তাদের প্রতি ছিল শ্রদ্ধা ও সম্মান। সালাফরা নিজেদের ইলম ও আমলের মাধ্যমে অর্জন করতেন মানুষের ভালোবাসা। সমকালীন
মুসলিম উম্মাহর ঐতিহাসিক অহংবোধের প্রতীক এক উজ্জ্বল চরিত্রের মানুষ ইমাম আবু হানীফা রহ.! [জীবনকাল : ৮০ হি.-১৫০ হি.= ৬৯৯-৭৬৭ খ্রী:] আমাদের গর্ব ও গৌরবের প্রতীক।
ওয়াহাব বিন মুনাব্বিহ রহিঃ। আল্লাহর জন্য যিনি ছিলেন উৎসর্গ প্রাণ। এলমের অন্বেষণে ছিলেন সার্বক্ষণিক ব্যস্ত। ছিলেন এবাদতের নিরবতায় অতিশয় নিমগ্ন। নিয়মিত এলম শেখা ছিল তার
সাধারণত সব কিছুরই ধণাত্মক ও ঋণাত্মক প্রভাব থাকে, থাকে অনেক সুবিধা ও আফাত (আপদ)। ইলমের ক্ষেত্রেও তাই। আজকাল আমাদের অনেকের মাঝেই যেই ব্যধি পরিলক্ষিত হচ্ছে,
শহর এবং মানুষগুলো ছিল স্বপ্নের মত। সূর্যের আলো মসজিদের জানালার কাঁচে প্রতিফলিত হতেই শুরু হত দিনের ব্যস্ততা। লম্বা পোশাকের প্রান্তদেশ টেনে ধরে মৃদু পায়ে এগিয়ে
খোরাসান৷ ইসলামি ইতিহাসে স্মৃতিবিজড়িত এক নাম। যে খোরাসান আজ মিশে গেছে ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তানের সাথে৷ এককালে যেখানে ছিল নিশাপুর, মার্ভ, তুস, বালখ এবং
(৩৬৫-৪৬৩ হিজরি বা ৯৭৫-১০৭০ ঈসায়ি) নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুগন্ধিমাখা মুখনিসৃত হাদিস সংকলন ও সংরক্ষণের মহান দায়িত্ব পালনে উৎসর্গিতপ্রাণ একজন কীর্তিমান নারী। যিনি নারী হয়েও
সাহাবাগনের পবিত্রময় সান্নিধ্যে যাদের জীবন কেটেছে তারা ছিলেন স্বর্ণযুগের মানুষ । সাহাবাদের সান্নিধ্যের ছোঁয়ায় তারা হয়ে উঠেছিলেন ইলম-আমল ও তাকওয়া পরহেযগারিতায় অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব । নারীরাও